শিক্ষকের ক্যাম্পাস
এখনো বই-ই সবচেয়ে আপন বন্ধু
অনার্স
থেকে মাস্টার্স সব স্তরের শিক্ষার্থীদের আপন মানুষ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
সমাজকল্যাণ ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এ এস এম আতিকুর রহমান। শত ব্যস্ততার
মাঝেও শিক্ষার্থীদের সময় দিতে ভুলেন না তিনি। শিক্ষার্থীদের তিনি নিজের
সন্তানের মতই দেখেন। শিক্ষার্থীরাও এ মানুষটিকে কখনো শিক্ষক, কখনো অভিভাবক
আবার কখনো বন্ধু হিসেবে কাছে পায়। বিচিত্রগুণের অধিকারী, সদা
হাস্যোজ্জ্বল, তারুণ্যে উদ্দীপ্ত, শিক্ষানুরাগী এই মানুষটির সঙ্গে কথা বলে
লিখেছেন - মো. জাবেদ হোসেন।
আপনার শিক্ষাজীবন কিভাবে কেটেছিল?
উত্তর : আমার শিক্ষাজীবন খুবই উপভোগ্য ছিল। এসএসসি ও এইচএসসিতে ঢাকা বোর্ডে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছিলাম। ঢাবির সমাজকল্যাণ বিভাগে অনার্স মাস্টার্স দুটোতেই প্রথম হই।
এত ভালো ফলাফল করার পেছনে অনুপ্রেরণা কি ছিল?
উত্তর : পড়াশোনাকে সব সময় নিজের আত্মারূপে ভাবি। এখনও বই-ই সবচেয়ে আপন বন্ধু মনে হয়। সব বিষয় বাস্তবের সঙ্গে মিলিয়ে নিজের মতো করে আনন্দের মাধ্যমে আত্মস্থ করতাম। মজার ব্যাপার, পরীক্ষার সময়টা আমার কাছে ঈদের মতো মনে হতো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালীন সময় কাটত কিভাবে?
উত্তর : অধিকাংশ সময় পড়াশোনা নিয়েই ব্যস্ত থাকতাম। তাই বলে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ, বিনোদনের দিক দিয়েও পিছিয়ে ছিলাম না। তবে আমাদের সব কর্মকাণ্ডই ছিল বাস্তবধর্মী ও শিক্ষামূলক।
শিক্ষক হিসেবে প্রথম ক্লাস নেওয়ার অনুভূতি কেমন ছিল?
উত্তর : প্রথম দিন ক্লাস করতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের দেখে আমার মনটা ভরে গিয়েছিল। তাদের হাসিমাখা মুখ, প্রাণোচ্ছলতা ও মেধা দেখে আমি মুগ্ধ হলাম। শিক্ষকতা করতে এসে শিক্ষার্থীদের মাঝেই নিজেকে খুঁজে পেয়েছি। শিক্ষকতায় নিজেকে পুরো মেলে ধরতে পেরেছি।
আপনার প্রিয় শিক্ষক কারা?
উত্তর : প্রফেসর ড. আহমেদুল্লাহ মিয়া, প্রফেসর এম এ মোমেন, প্রফেসর ড. আবদুল হাকিম সরকার, ড. হুমায়ুন কবির আমার প্রিয় শিক্ষক। তবে সব শিক্ষকই প্রিয় ছিলেন।
কাদের কাছ থেকে জীবনে বেশি শিখেছেন?
উত্তর : প্রিয় শিক্ষকদের কাছ থেকেই জীবনে অনেক কিছু শিখেছি। তারা তাদের সবকিছু ঢেলে দিয়ে আমাদের শেখানোর চেষ্টা করেছেন। তাদের কথা মনে পড়লে এখনও শ্রদ্ধা জাগে। সত্যিই তারা অনেক বড় মনের মানুষ।
এই প্রজন্মের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ কি?
উত্তর : তোমরা ইংরেজি ও কম্পিউটারে বেশি বেশি দক্ষতা অর্জন কর। একেকজন এক একটি সম্পদে পরিণত হও। সবচেয়ে বড় কথা, তোমরা নিজেদের ভেতরে দেশপ্রেম ও আত্মসম্মানবোধ জাগ্রত কর।
নারী সম্পর্কে আপনার অভিমত কি?
উত্তর : নারী ও আদিবাসীদের আমি সব সময় বলি, তোমরা নিজেদের নারী, আদিবাসী বা ভিন গ্রহের প্রাণী না ভেবে বরং দেশের নাগরিক ও মানুষ হিসেবে ভাব। নারী, তোমরা আত্মনির্ভরশীল হতে শেখো।
বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত?
উত্তর : আমি আমার শিক্ষার্থীদের নিজের সন্তানের মতোই দেখি। তারাও আমার কাছে প্রাণ খুলে সব কিছু বলে। কিভাবে পড়াশোনা করতে হবে এবং কি পড়তে হবে এ ব্যাপারে সব সময়ই তাদের পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করি। আমি চাই, আমার শিক্ষার্থীরা আমার চেয়ে অনেক বড় হউক। আর শিক্ষকদের প্রত্যাশাও এমন হওয়া উচিত।
উত্তর : আমার শিক্ষাজীবন খুবই উপভোগ্য ছিল। এসএসসি ও এইচএসসিতে ঢাকা বোর্ডে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছিলাম। ঢাবির সমাজকল্যাণ বিভাগে অনার্স মাস্টার্স দুটোতেই প্রথম হই।
এত ভালো ফলাফল করার পেছনে অনুপ্রেরণা কি ছিল?
উত্তর : পড়াশোনাকে সব সময় নিজের আত্মারূপে ভাবি। এখনও বই-ই সবচেয়ে আপন বন্ধু মনে হয়। সব বিষয় বাস্তবের সঙ্গে মিলিয়ে নিজের মতো করে আনন্দের মাধ্যমে আত্মস্থ করতাম। মজার ব্যাপার, পরীক্ষার সময়টা আমার কাছে ঈদের মতো মনে হতো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালীন সময় কাটত কিভাবে?
উত্তর : অধিকাংশ সময় পড়াশোনা নিয়েই ব্যস্ত থাকতাম। তাই বলে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ, বিনোদনের দিক দিয়েও পিছিয়ে ছিলাম না। তবে আমাদের সব কর্মকাণ্ডই ছিল বাস্তবধর্মী ও শিক্ষামূলক।
শিক্ষক হিসেবে প্রথম ক্লাস নেওয়ার অনুভূতি কেমন ছিল?
উত্তর : প্রথম দিন ক্লাস করতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের দেখে আমার মনটা ভরে গিয়েছিল। তাদের হাসিমাখা মুখ, প্রাণোচ্ছলতা ও মেধা দেখে আমি মুগ্ধ হলাম। শিক্ষকতা করতে এসে শিক্ষার্থীদের মাঝেই নিজেকে খুঁজে পেয়েছি। শিক্ষকতায় নিজেকে পুরো মেলে ধরতে পেরেছি।
আপনার প্রিয় শিক্ষক কারা?
উত্তর : প্রফেসর ড. আহমেদুল্লাহ মিয়া, প্রফেসর এম এ মোমেন, প্রফেসর ড. আবদুল হাকিম সরকার, ড. হুমায়ুন কবির আমার প্রিয় শিক্ষক। তবে সব শিক্ষকই প্রিয় ছিলেন।
কাদের কাছ থেকে জীবনে বেশি শিখেছেন?
উত্তর : প্রিয় শিক্ষকদের কাছ থেকেই জীবনে অনেক কিছু শিখেছি। তারা তাদের সবকিছু ঢেলে দিয়ে আমাদের শেখানোর চেষ্টা করেছেন। তাদের কথা মনে পড়লে এখনও শ্রদ্ধা জাগে। সত্যিই তারা অনেক বড় মনের মানুষ।
এই প্রজন্মের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ কি?
উত্তর : তোমরা ইংরেজি ও কম্পিউটারে বেশি বেশি দক্ষতা অর্জন কর। একেকজন এক একটি সম্পদে পরিণত হও। সবচেয়ে বড় কথা, তোমরা নিজেদের ভেতরে দেশপ্রেম ও আত্মসম্মানবোধ জাগ্রত কর।
নারী সম্পর্কে আপনার অভিমত কি?
উত্তর : নারী ও আদিবাসীদের আমি সব সময় বলি, তোমরা নিজেদের নারী, আদিবাসী বা ভিন গ্রহের প্রাণী না ভেবে বরং দেশের নাগরিক ও মানুষ হিসেবে ভাব। নারী, তোমরা আত্মনির্ভরশীল হতে শেখো।
বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত?
উত্তর : আমি আমার শিক্ষার্থীদের নিজের সন্তানের মতোই দেখি। তারাও আমার কাছে প্রাণ খুলে সব কিছু বলে। কিভাবে পড়াশোনা করতে হবে এবং কি পড়তে হবে এ ব্যাপারে সব সময়ই তাদের পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করি। আমি চাই, আমার শিক্ষার্থীরা আমার চেয়ে অনেক বড় হউক। আর শিক্ষকদের প্রত্যাশাও এমন হওয়া উচিত।
No comments:
Post a Comment